Posts

Showing posts from August, 2018

গান্ধী- নেহেরু জুটি নিজেরদের স্বার্থে লুকিয়েছে নেতাজিকে জুড়ে থাকা রহস্য! এবার খোলা হোক নেতাজির অন্তর্ধানের ৭৭ টি ফাইল।

Image
এবার ‘দেশনায়ক সুভাষ জাগরণ মঞ্চ” পরিকল্পনা নিয়েছিল যে, দেশের সকল শ্রেণির মানুষের কাছে নেতাজির ইতিহাস তুলে ধরে সকলের মধ্যে নেতাজি প্রেমকে আরও প্রকোট করে তোলার। তারা দাবি করেন যে, ১৯৪৫ সালে যে প্লেন দুর্ঘটনায় নেতাজির মৃত্যুর দাবি করা হয় সেটা আসলে পুরোটাই সাজানো ঘটনা। সেইরকম কোনো ঘটনাই ঘটেনি, তখন নেতাজি বেঁচে ছিলেন। তারা আরও দাবি করেন যে, নেতাজির আপ্রান লড়াই করার জন্যই ভারতবর্ষতে স্বাধীনতা এসেছে।‘দেশনায়ক সুভাষ জাগরণ মঞ্চ’ এবার সোচ্চার হয়েছেন এই দাবি নিয়ে যে, নেতাজির অন্তর্ধানের যে ৭৭ টি ফাইল এখনও খোলা হয় নি সেই গুলি যেন অতিশীঘ্রয় খোলা হয়। তারা ১৮ অগাস্ট পথে নেমেছিলেন কারন সেই দিনই ১৯৪৫ সালে বিমান দুর্ঘটনাটি ঘটে। নেতাজির মতো সাধারন মানুষ কেও জাতীয়তাবাদী মনস্ক করে তোলার লক্ষ্যে তারা এবার সারা রাজ্যব্যাপী পথে নামবেন। নেতাজি তার নিজের হাতে তৈরী করা আজাদ হিন্দ ফৌজ কে সাথে নিয়ে লড়াই করে আমাদের দেশে প্রথম স্বাধীন সরকার গঠন করেছিলেন। নেতাজির তৈরী সেই আজাদ হিন্দ ফৌজ এখন আর নেই। কিন্তু রয়ে গিয়েছে তাঁর সেই আদর্শ, যেটা এখন ভারতবর্ষের বুকে উজ্জ্বলিত হয়ে রয়েছে। আর নেতাজির সেই আদর্শকে সারা দেশের মানুষে

ব্রিটেনে কংগ্রেসের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ করা হলো isi এর আতঙ্কবাদীদের। ভারত সরকারের তৎপরতায় ব্রিটেন পুলিশ নিল পদক্ষেপ।

Image
যদি বাইরের থেকে কোনো ভাইরাস দেহের ভেতরে প্রবেশ করার চেষ্টা করে তাহলে সেটাকে প্রতিরোধ করা তেমন কোনো বড়ো ব্যাপার নয়। কিন্তু যদি দেহের ভেতরেই ক্যান্সারের মতো ব্যাধি থাকে তাহলে সেটার প্রতিরোধ করা খুব শক্ত ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। আর এই ঘটনায় ঘটছে ভারতের সাথে। স্বাধীনতার পর থেকে যে কংগ্রেস পার্টি ভারতে এত বছর ধরে শাসন করেছে তারাই ভারতের জন্য ক্যান্সারের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আপনাদের জানিয়ে দি, ব্রিটেনে কংগ্রেস পার্টি ও কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর দেশদ্রোহী গতিবিধি দেখা গেছে। যেখানে কংগ্রেস ওভারসিজ কার্যক্রমে আতঙ্কবাদীদের আমন্ত্রিত করা হয়েছিল ভারতের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার জন্য। ভারত সরকারের অভিযোগের পর ব্রিটেন পুলিশ আতঙ্কবাদীদের হেফাজতে নেয়। জানিয়ে দি, ISI জিহাদিদের শিখদের ছদ্মবেশে বিদেশে ভারতবিরোধী কার্যক্রম করায়। খালিস্থানের যতজন সন্ত্রাবাদী আছে প্রত্যেকেই এক একটা জিহাদি যারা শিখের ছদ্মবেশে ভারতকে টুকরো টুকরো করার পরিকল্পনা চালায়। আর কংগ্রেস এই আতঙ্কবাদীদের নিজেরদের কার্যক্রমে আমন্ত্রণ করেছিল যেখানে ভারত বিরোধী গতিবিধি করার প্রস্তুতি নেওয়ার কথা ছিল। আসলে কংগ্রেস মোদী সরকারকে চাপে ফেলতে ও ভারতকে

বেরিয়ে এলো মোদী সরকারের দেওয়া চাকরির পরিসংখ্যান! দেখলে চোখ কপালে উঠবে বিরোধীদের।

Image
২০১৪ সালে দেশের বিপুল পরিমান মানুষের সমর্থন পেয়ে প্রধানমন্ত্রীর আসনে একজন দায়িত্বশীল প্রধানমন্ত্রী হিসাবে বসেছিলেন মোদীজি। মোদীজি প্রধানমন্ত্রী হবার আগে দেশের সাধারণ মানুষ কে কথা দিয়েছিলেনন যে তিনি প্রধানমন্ত্রী হবার পর দেশে অনেক কর্মসংস্থান করবেনন। তিনি তার কথা রাখেছেন। এমনটাই দাবি করেছেন এক নামি সংস্থা।সেন্ট্রাল স্যাটিক্সটিক অফিস তাদের একটা রিপোর্ট পেশ করেছেন। সেখানে তারা যথেষ্ট প্রমান সহকারে দাবি করেছেন যে, বিপুল পরিমাণ কর্মসংস্থানের ব্যাবস্থা করা হয়েছে মোদী সরকারের আমলে। তারা ২০১৮ সালের জুন মাস অব্দি হিসাব দিয়ে দাবি করেছেন যে, ১.২ কোটি কর্মসংস্থান করা হয়েছে মাত্র ১০ মাসের মধ্যে। এর ফলে মোদীজির হাতে ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনের আগে বড় অস্ত্র চলে এল বলেই দাবি করা হচ্ছে। সবথেকে বড়ো ব্যাপার এই যে বিরোধীদের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছিল মোদী আমলে মানুষের রোজকার নেই, UPA আমলের পর থেকে তেমন কোনো নতুন সরকারি বা বেসরকারি চাকরি হচ্ছে না। কিন্তু এখন যা পরিসংখ্যান বেরিয়ে এলো যা রীতিমত চাপে ফেলবে বিরোধীদের। এমপ্লয়িজ স্টেট ইন্সুরেন্স, এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড ও ন্যাশানাল পেনশন স্কিমের দেওয়া তথ্য কে গুরুত

মিশনারিদের সাথে মিলে গরিব হিন্দুদের ধর্ম পরিবর্তন করছে দিল্লির কেজরিওয়াল সরকার।

Image
ভারতের হিন্দুরা এতটাই উদার মনের যে কে আসল হিন্দু আর কে নামধারী হিন্দু একটুকুও পর্যন্ত বোঝার ক্ষমতা হয়না। বার বার হিন্দু নামধারী ভণ্ডদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে দেশকে শেষ করার কাজ করেছে। কথাটা খারাপ লাগলেও এটাই সত্য, কারণ বার বার নামধারী হিন্দুদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে নিজেরাই দেশের ৮ টি রাজ্যে সংখ্যালঘুতে পরিণত(অবশ্য এই রাজ্যগুলিতে সংখ্যালঘু হওয়ার প্রাপ সুবিধা পায় না হিন্দুরা) হয়েছে। কিছু রাজ্যে তো প্রায় সাফ হতে বসেছে নিজেদের উদারতার কারণে। এত বড়ো বড়ো ক্ষতি হয়ে যাওয়ার পরেও যে হিন্দুরা ভন্ডদের চিনতে পেরেছে তা কিন্তু নয়। এই কারণে ১৯৯২ সালে , টেরেসা সংস্থা দ্বারা ধর্মান্তরিত হওয়া অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে দেশের রাজধানী দিল্লির ক্ষমতা দিয়ে দিয়েছে। কেজরিওয়াল যিনি টেরেসার মিশনারীতে ৬ মাস কাজও করেছেন তার আসল রূপ ধরতে পারেনি দিল্লীবাসী। কেজরিওয়ালও ক্ষমতায় আসার পর থেকেই নিজের কাজ করতে শুরু করে দেয়। দিল্লিতে কেজরিওয়াল মিশনারিগুলির সাথে মিলে গরিব হিন্দুদের ও বিশেষ করে দলিতদের ধর্মপরিবর্তন করার খেলায় নেমে পড়েছে।কেজরিওয়াল ও উনার মন্ত্রী সিশোধিয়া মিশনারিদের সাথে একত্র হয়ে দিল্লির তালকাটরা স্টেডিয়ামে রামবাবু নামক ভন্ড

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে রাখি পাঠিয়ে কট্টরপন্থীদের মুখে ঝামা ঘষে দিলেন বারাণসীর মুসলিম মহিলারা।

Image
বিগত কয়েক বছরের মত বারাণসীর মুসলিম উইমেন ফেডারেশনের (এমডব্লুএফ) সদস্যরা এই বছরও মোদীজিকে রাখি পরাবার জন্য রাখি তৈরি করেছেন। অন্য বছর গুলির মত এই বছরও তাদের অন্যথা হয় নি। নাজিমা আনসারি যিনি সেই সংস্থার একজন দায়িত্বশীল সদস্য তিনি জানান যে, মোদীজির মত একজন দেশপ্রেমিক নেতাকে তারা সেই সংস্থার তরফ থেকে বড়ো ভাই হিসাবে গন্য করেন। তাই রাখিবন্ধন উৎসবকে কেন্দ্র করে তারা মোদীজির জন্য রাখি তৈরি করেছেন। এবং সেই রাখি তারা মোদীজির কাছে পাঠিয়ে দেবেন বলেও জানান। সংস্থার সদস্য নাজিমা বলেন যে, মোদীজি আমাদের কাছে খুবই প্রিয় একজন ব্যাক্তিত্ব। মোদীজি কে প্রথমবারের জন্য আমাদের সংস্থার তরফে রাখি পাঠানো হয় ২০১৩ সালে, তারপর মোদীজি দেশের প্রধানমন্ত্রী হন। প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দেশের জন্য মোদীজির কাজ করা দেখে তাদের সংস্থা আফ্লুত। তাই এবারও প্রধানমন্ত্রীকে রাখি পাঠানো হয়েছে আমাদের সংস্থার পক্ষ থেকে। কারন মোদীজি বিপদের সময় আমদের বড়ো ভাই হিসাবে আমাদের রক্ষা করবেন। আমাদের নিজের দিদি বোন মনে করে সাহায্য করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এছাড়াও দেশের সকল দিদি-বোনদের পাশে মোদীজি ভাই এর মতন থাকেন। নাজিমার সুরেই বারানসির স

আতঙ্কবাদীদের অস্ত্র জোগান দেওয়ার জন্য কংগ্রেসের এই নেতাকে কে গ্রেপ্তার করলো ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি।

Image
জৈন মুনি তরুণ সাগর একবার বলেছিলেন, পাকিস্থানে যত না আতঙ্কবাদী আছে তার থেকে বেশি বিশ্বাসঘাতক ভারতে রয়েছে। আসলে জৈন মুনিজির এই বক্তব্য দেশে সঠিকভাবেই খাপ খায়। আসলে ভারতের ইতিহাস সাক্ষী আছে যে ভারতীয়দের সাথে টক্কর নিতে বিদেশিরা কোনো দিনই পারেনি। শুধু মাত্র দেশের ভেতরে থাকা দেশদ্রোহীদের জন্যেই ভারতকে পরাধীন হতে হয়েছে। আর সেই ইতিহাসকে এখনো ধরে রেখেছে দেশের কিছু রাজনৈতিক দলের নেতারা। এখন যখন মোদীযুগে ভারত তরতর করে নিজেদের আর্থিক বৃদ্ধি করছে, সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করছে, সুরক্ষা ব্যাবস্থা কঠোর করে রাখার জন্য দেশের ভেতরে বিগত ৪ বছরে মুম্বাই হামলার মতো কোনো আতঙ্কবাদী হামলা হয়নি। তখন দেশের ভেতরে থাকা কিছু বিশ্বাসঘাতক দেশকে সন্ত্রাসবাদীদের কব্জায় ফেলে দিতে চাইছে। আপনাদের জানিয়ে দি, কংগ্রেস MLA ইয়ামতুং হাওকিপকে NIA গ্রেপ্তার করেছে। সন্ত্রাসবাদীদের হাতিয়ার জোগান দেওয়ার জন্য ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি কংগ্রেসি কংগ্রেসি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে। ইয়ামতুং হাওকিপকে মনিপুরের কংগ্রেস MLA যিনি ৫৬ বন্ধুক ও এর থেকেও বেশি কিছু ম্যাগাজিন আতংকবাদীদের সাপ্লাই করার অপরাধে গ্রেপ্তার হয়েছে। মনিপুরে কংগ্রেস সরকার থাকা

UAE এর ৭০০ কোটি টাকা অনুদানের গুজব কারা রটিয়ে ছিল? বেরিয়ে এলো মিথ্যাপ্রচারকারীদের নাম।

Image
‘কোনো জিনিস নেই অথচ সেই জিনিসের উপর দাবি দেখবার জন্য লড়াই লেগে যাওয়া’- ঠিক এমনটাই ঘটেছে বিগত কয়েকদিনে ভারতে। বিষয়টি হচ্ছে কেরালার বন্যার জন্য গুজব রোটানো UAE এর ৭০০ কোটি টাকা অনুদান নিয়ে। আর এই টাকা নেবে না বলে জানায় কেন্দ্র সরকার কারণ ভারতের নীতির এটার অনুমতি দেয় না যে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মোকাবিলা করতে বিদেশি সাহায্য নেওয়া হোক। কিন্তু এখন এটা সকলের কাছেই পরিষ্কার, যে টাকার জন্য রাজনৈতিক দল একে অপরের সংঘর্ষে নেমে পড়েছিল , যে টাকার জন্য বিরোধীরা নিজের দেশের সরকারকে নিচু দেখানোর কাজে লেগে পড়েছিল সেই টাকার পস্তাব আসলে কখনোই UAE দেয়নি। UAE সাফ জানিয়ে দেয়, আমরা সাহায্যের কথা বলেছিলাম কিন্তু ৭০০ কোটি টাকার পরসংখ্যান কোথায় থেকে এসেছে তা আমরা জানিনা। তাহলে প্রশ্ন উঠছে যে এই গুজব রোটালো কে? কোটি কোটি দেশবাসীকে বিভ্রান্ত করে কেন্দ্র সরকারকে নিচু দেখানোর চেষ্টা করলো কে? কেন্দ্র সরকারকে নিচু দেখানোর কথা উঠছে এই কারণেই কারণ দালাল মিডিয়াগুলি প্রকাশিত করেছিল যে UAE ভারত সরকারের থেকে বেশি টাকা কেরালাকে দান করলো। জানলে অবাক হবেন UAE ৭০০ কোটি টাকা অনুদান করবে এই গুজব সামনে আসতেই কেরালার বামপন্থী ও কট্টর

রাখিবন্ধন উৎসব উপলক্ষে যোগী সরকার মহিলাদের জন্য ঘোষণা করলেন বড়ো উপহার।জানলে আপনিও প্রশংসা করবেন।

Image
রাখীবন্ধন একটা পবিত্র উৎসব যেখানে বোন বা দিদি তার দাদা বা ভাইয়ের হাতের কব্জিতে রাখি বেঁধে ঈশ্বরের কাছে ভাইয়ের সুস্থতার জন্য প্রার্থনা করে। রাখি বন্ধনের এই পবিত্র উৎসব উপলক্ষে উত্তরপ্রদেশের যোগী সরকার মহিলাদের জন্য একটা বড়ো উপহার ঘোষণা করেছে যার জন্য পুরো প্রদেশের মহিলাদের জন্য খুশির জোয়ার বয়ে গিয়েছে। এর আগের সরকারগুলি অর্থাৎ সমাজবাদী পার্টি ও বহুজন সমাজবাদী পার্টি মহিলাদের জন্য এইরকম কোনো উপহার ঘোষণা করতে পারেনি যা বর্তমান যোগী সরকার করেছে। আপনাদের জানিয়ে দি, মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের নির্দেশ অনুযায়ী পরিবহন নিগম এক বড়ো ঘোষণা করেছে। পরিবহন নিগম ঘোষণা করেছে, রাখীবন্ধন উৎসবের দিন যেকোনো বাসে মহিলারা ফ্রী যাত্রা যাত্রা করতে পারবেন। রাখি বন্ধন উৎসবের দিন যাতে কোনো বোনকে তার ভাইয়ের কাছে পৌঁছাতে অসুবিধার সম্মুখীন না হতে হয় তার দিকে লক্ষ রেখে যোগী সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরিবহন নিগমের এই আদেশ সমস্থ বাসের জন্য জারি করা হয়েছে সেটা এসি হোক বা ননএসি। মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যানাথ এই খবর নিজে টুইট করে জানিয়েছেন। উল্লেখ্য, বোনেদের জন্য এই সুবিধা ২৫ আগস্ট রাত ১২.০০ টা থেকে ২৬ আগস্ট রাত ১২.০০ পর

সুরক্ষাকর্মী ছাড়াই, কাউকে না জানিয়ে কেন মায়ের কাছে পৌঁছালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী!

Image
দেশের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীজি ভারত মাতার সুপুত্র যিনি দেশকে পুনরায় বিশ্বগুরু করার পন নিয়েছেন। আর এই কারণে বহু বছর আগেই ঘর বাড়ি ত্যাগ করে দেশের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করেছেন। সম্প্রতি মাননীয় নরেন্দ্র মোদীজি গত বৃহস্পতিবার সোমনাথ ট্রাস্টের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে হাজির হয়েছিলেন। সেটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল গান্ধীনগরে একটি রাজভবনে। এই বৈঠকটি শেষ হবার ঠিক পরেই তিনি কাউ কে কোনোরকম খবর না দিয়ে একেবারে অপ্রত্যাশিত ভাবে তার মা সাথে দেখা করার জন্য চলে যান। গান্ধীনগরে থাকেন উনার মা, সেখানেই হঠাৎ চলে যান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী৷ তবে এই ব্যাপারটি যতটা অপ্রত্যাশিত মনে হচ্ছে তার থেকেও অনেক বেশি পরিমানে অবাক করার মত। কারন তিনি যখন সেখানে যান তার সাথে ছিল না কোনোরকম নিরাপত্তা বাহিনী। তিনি একা একাই মায়ের সাথে দেখা করার জন্য সেখানে চলে যান। মা হীরাবেন মোদী সাথে সময় কাটান তিনি। আপনাদের জানিয়ে দি, মোদীজির মা ছোট ভাই পঙ্কজ মোদীর সাথেই থাকেন। প্রধানমন্ত্রী মোদী সেখানে বসে ১৫ মিনিট তাদের সাথে গল্প করেন। উল্লেখ্য, গুজরাতের ভালসাদের জুজওয়া গ্রামে এক জনসভায় মোদীজি বক্তব্য রাখেন। সেই সময় তিনি বলেন যে, প্

বন্যা থেকে কেরলবাসীকে উদ্ধার করলো সেনা ও RSS, কিন্তু পোষ্টার লাগিয়ে ধন্যবাদ জানানো হলো UAE দেশকে।

Image
আরো একবার সীমাহীন নির্লজ্জতার পরিচয় দিলো বামফ্রন্ট ও কিছু কট্টরপন্থী। কেরালায় বন্যাদুর্গত মানুষদেরকে সাহায্য করার সময় হাত এগিয়ে দিয়েছিল সেনা, NDRF ও আরএসএস এর সয়ংসেবকরা। কেরালার উদ্ধারকাজ চলবার সময় বিশাল ও পি রাঘুনাথ নামের দুই সয়ংসেবক প্রাণ হারান। কিন্তু তাতে আর কি যায় আসে কমিউনিস্ট আর কট্টরপন্থীরা ভারতকে ছোট দেখানোর জন্য যেকোনো পর্যায় পর্যন্ত নীচে নামতে পারে। কেরালার বন্যার জন্য কেন্দ্র সরকার ছাড়াও দেশের আলাদা আলাদা রাজ্য কোটি কোটি টাকা সিপিএম শাসিত কেরালায় পৌঁছায়। দেশের সাধারণ জনগণও নিজেদের সাধ্য মতো অনলাইনে হোক বা অন্যভাবে হোক অর্থ দান করে সাহায্য করেন। কিন্তু কেরালার বামফ্রন্ট সরকার ধন্যবাদ জানালো UAE কে যারা ১ আনা পর্যন্ত কেরালকে দান করেনি। নিচের ছবি সম্প্রতি কেরালা থেকেই নেওয়া হয়েছে।এই পোস্টার কেরালার প্রত্যেক প্রান্তে লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং প্রচার করা হচ্ছে যে UAE আমাদের সাহায্য করেছে। কেরালার প্রত্যেক জেলার প্রত্যেক বড়ো বড়ো শহরে এই রকম ব্যানার লাগানো হয়েছে যেখানে UAE এর শাসকদের ছবি রয়েছে। ছবিতে পুরো কেরলার মানচিত্রকে সবুজ করে দেওয়া হয়েছে এবং দেখানো হয়েছে যে UAE এর হাত ডুবন্ত কে

‘ভারতে নারীরা অসুরক্ষিত’- জার্মানিতে গিয়ে এইভাবেই ভারতের অপমান করলেন রাহুল গান্ধী।

Image
রাজনৈতিক ক্ষমতায় যে সরকার থাকে তার বিরোধিতা করায় বিরোধীদের মূল কাজ। শুধু ভারত নয় প্রত্যেক লোকতান্ত্রিক দেশে এই নিয়ম রয়েছে। কিন্তু রাজনৈতিক স্বার্থে সরকারের বিরোধিতা করতে গিয়ে দেশের দুর্নাম ও দেশের ক্ষতি যদি কোনো দেশের বিরোধীরা করে থাকে তাহলে সেটা একমাত্র ভারতেই। হ্যাঁ আরো একবার মোদী সরকারের বিরোধিতা করতে গিয়ে দেশের এক বিশাল ক্ষতি করে বসলো সোনিয়া পুত্র কংগ্রেসের সভাপতি রাহুল গান্ধী। আসলে এখন রাহুল গান্ধী জার্মানিতে রয়েছেন। জার্মানি এই মুহূর্তে ইউরোপের মূল কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে কারণ জার্মানির জিডিপি সবথেকে বেশি রয়েছে। জানিয়ে দি, রাহুল গান্ধী ইউরোপে গিয়ে বেশকিছু বক্তব্য রেখেছেন যার মধ্যে ২ টি বক্তব্য মিডিয়ার খুব বেশি চর্চিত হচ্ছে। প্রথমত রাহুল গান্ধী জার্মানিতে বলেছেন ভারতে নারীরা খুবই অসুরক্ষিত, ভারতের পুরুষ সমাজ নারীদের উপর ভীষণ অত্যাচার করে। দ্বিতীয়ত রাহুল বলেন বেকারত্বের কারণে কম বয়সী যুবকরা isis যোগ দান করে। এখন প্রশ্ন উঠতে পারে যে রাহুল গান্ধীর এই মন্তব্যে ভারতের কি এমন ক্ষতি হবে। ভারত একটা দেশ প্রাচীন দেশ যার সঙ্গস্কৃতি খুবই আকর্ষণীয় আর এই দিকেই লক্ষ রেখে বহু বিদেশি পর্যটক প্রত্যেক

শিব সেনাকে নিজের দলে টেনে কংগ্রেসকে ঝটকা দিতে অমিত শাহের নতুন নীতি! মাঠে নামালেন দ্বিগজ অভিজ্ঞ এই নেতাকে।

Image
আগামী লোকসভার উপর নজর রেখে ভারতীয় জনতা পার্টি তাদের সযোযোগী দলের সাথে তালমেল বজায় রাখার সমগ্র প্রচেষ্টা করছে। প্ৰধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহ NDA এর অংশ থাকা শিব সেনার সাথে এই বিষয়ে কয়েকবার আলোচনায় বসে ফেলেছে। মহারাষ্ট্রে শিবসেনা খুবই মজবুত থাকায় বিধানসভা ও লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি পুরানো সাথী শিবসেনার সাথে থেকেই লড়াই করতে পারে। এই কারণেই অমিত সহ এক বড়ো খেলা দিয়ে এক দ্বিজগ নেতাকে শিবসেনার কাছে পাঠিয়েছে। মিশন ২০১৯ এর জন্য বিজেপি একটা বড় লক্ষ রেখেছে এবং ১৯ নির্বাচনে বড়ো জয়লাভের জন্য বিজেপি যেকোনো মাস্টারপ্ল্যান খেলার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। এই কারণে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহের সাথে শিব সেনা প্রমুখ উদ্ধত ঠাকুরের কয়েকবার কথাবার্তা সম্পন্ন হয়েছে। তবে এখনো যেহেতু দূরত্ব একটু রয়েছে সেটাকে কমানোর জন্য আরো একটা মাস্টারস্টোক খেলেছে বিজেপির চানক্য নামে পরিচিত সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ। এবার অমিত শাহ শিবসেনার সাথে কথা বলার জন্য এক বহু অভিজ্ঞতা সম্পন্ন নেতাকে মাঠে নামিয়ে দিয়েছে। বিজেপির মুরলি মনোহর জোশীকে এবার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে শিব সেনাকে বিজেপির লোকসভা ও বিধানসভার  নীতি নিয়ে অ

JNU এর দুর্দান্ত সিধান্ত! পরিবর্তন করা হবে নামের,এবার অটল বিহারী বাজপেয়ীর নামে JNU..

Image
দেশের পূর্ব প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপায়ীজির স্বর্গবাসের পর দেশের মানুষ নিজের নিজের মতো করে শ্রদ্ধাঞ্জলি প্রদান করছে। অটলজির প্রতি সম্মান জ্ঞাপনের জন্য বহু জায়গায় ও স্থানের নাম পরিবর্তন করে অটলজির নামে রাখা হচ্ছে। এইভাবেই দিল্লীর নামকরা জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়তেও একটা বড়ো পরিবর্তন করা হচ্ছে। আপনাদের জানিয়ে দি JNU সেই বিশ্ববিদ্যালয় যা ভারত বিরোধী শ্লোগানের জন্য দেশজুড়ে কুখ্যাতি লাভ করেছিল এবং মিডিয়ার চর্চার বিষয়ে পরিণত হয়ে উঠেছিল। এই ইউনিভার্সিটির একটা ভিডিও খুব ভাইরাল হয়েছিল। যেখানে দেখা যাচ্ছিল যে JNU ক্যাম্পাসে ভারত তেরে টুকরে হোঙ্গে ইনশাল্লাহ ইনশাল্লাহ, পাকিস্থান জিন্দাবাদ ও আফজল গুরুর সমর্থনে শ্লোগান দিচ্ছিল কিছু ছাত্রছাত্রী। এখন অটলজির নিধনের পর আরো একবার JNU এর চর্চা তুঙ্গে উঠে এসেছে। আপনাদের জানিয়ে দি, JNU নিজেরদের একটা সংস্থার নাম পরিবর্তনের সিধান্ত নিয়েছে। JNU এই তরফে প্রেস রিলিজ করে এই পস্তাব এর কথা বলা হয়েছে। কংউন্সিলের বৈঠকে ঠিক হয়েছে স্কুল অফ ম্যানেজমেন্ট এন্ড এন্টারপিনিওরশিপের নাম বদলে অটল বিহারী বাজপেয়ী স্কুল অফ ম্যানেজমেন্ট এন্ড এন্টারপিনিওরশিপ রাখার সিদ্ধান্ত ন

ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীকে এক উত্তরেই চুপ করিয়ে দিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

Image
বিরোধী হোক বা সমর্থক এটা সকলেই জানে যে, দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীজির ব্যাক্তিত্ব এমন যে যিনি নিজের প্রতিভা ও কর্মদক্ষতার মাধ্যমে দেশ তথা বিশ্বের মানুষের কাছে পরিচিত। যার কাজের প্রশংসা না করে থাকতে পারেন না দেশ তথা বিশ্বের তাবর তাবড় নেতারা। সম্প্রতি, বিদেশ মন্ত্রী সুষমা স্বরাজ এমনি একটা ঘটনার কথা সকলের সামনে তুলে ধরলেন। আসলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীজি গত এপ্রিল মাসে ইংল্যান্ড সফরে গিয়েছিলেন। সেখানে গিয়ে তিনি প্রথমে সাক্ষাৎ করেছিলেন প্রিন্স চার্লস ও মহারানী এর সাথে। তাদের সাথে সাক্ষাৎ করার পর তিনি চলে যান ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে এর সাথে দেখা করার উদ্দেশ্যে। যেই সময় যখন তিনি থেরেসা মের সাথে দেখা করেন তখন এমন একটি ঘটনা ঘটেছিল সেটা আপনাকেও অবাক করবে। আসলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও থেরেসা মে যিনি ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী তাদের মধ্যে যে মিটিং হবার কথা ছিল। মোদীজি ঠিক যে কারনে ইংল্যান্ড গিয়েছিল তার মূল কারন ছিল বিজয় মালিয়া। মূলত বিজয় মালিয়াকে নিয়েই তাদের মধ্যে আলোচনা হয়। কারন সেই সময় ইংল্যান্ড কোর্টে বিজয় মালিয়াকে নিয়ে একটা কেস চলছিল যেটা করা হয়েছিল ভারতের

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর প্রকল্পগুলিকে হুবুহ নকল করে কিভাবে পাকিস্থানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ঘোষণা করলেন জানলে অবাক হবেন।

Image
কিছু দিন আগে পাকিস্তান নির্বাচনে জয়ী হয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন প্রাক্তন পাকিস্তানি ক্রিকেটার ইমরান খান। যিনি প্রথম একজন প্রাক্তন ক্রিকেটার হিসাবে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী আসনে বসেছেন। প্রধানমন্ত্রী পদে বসার পরই তিনি দেশের খারাপ অবস্থা শোধরানোর জন্য নানান পদক্ষেপের কথা ঘোষনা করেছেন। তার ঘোষিত পদক্ষেপের মধ্যে এমন ৭ টি প্রকল্প রয়েছে যেগুলি দেখে মনে করা হিচ্ছে তিনি যেন আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েই সেগুলি ঘোষনা করেছেন। সম্প্রতি যে প্রকল্প গুলি ইমরান পাকিস্তানে ঘোষনা ঘোষণা করেছেন সেগুলি আমাদের দেশে মোদীজি অনেক দিন আগেই ঘোষনা করে দিয়েছেন। ১) মোদীজির তৈরী প্রকল্প পাকিস্তানে ? পাকিস্তান কে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে ইমরান খান “স্বচ্ছ পাকিস্তান” নামে প্রকল্প শুরু করলেন। তিনি মনে করেন যে এর ফলে বিশ্বের কাছে পাকিস্তানের সম্মান বাড়বে। এই “স্বচ্ছ পাকিস্তান” প্রকল্পটি মোদীজির “স্বচ্ছ ভারত মিশন” এর অনুকরনে তৈরি করা হয়েছে। ২) প্রধানমন্ত্রী মোদীর প্রকল্প পাকিস্তানে? আমাদের দেশে মোদীজি চলু করেন আয়ুষ্মান প্রকল্প। সেখানে যেমন বলা আছে যে দারিদ্রসীমা নীচে মধ্যে পড়া মানু

অনেক তো গুজব শুনলেন শেয়ার করলেন!এবার জানুন আসল সত্য। কেরালা বন্যায় কোন সেলিব্রেটি কত সাহায্য করলেন।

Image
সম্প্রতি কেরালায় বন্যা নিয়ে দেশজুড়ে হাহাকার পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল। যার পর থেকে দেশের কেন্দ্র সরকার কেরালার জনগণকে উদ্ধারের জন্য সমগ্র প্রচেষ্টা লাগিয়ে কাজে নেমে পড়েছিল। সরকার জনগণকে উদ্ধার করার জন্য ১ লক্ষ সেনা ও হেলিকপ্টার, নৌ সেনা ও বায়ু সেনা সহ পানীয় জলের পরিষেবা পাঠিয়ে ছিল। এছাড়াও কেন্দ্র সরকার কেরলের জন্য মোট ৯২০ কোটি টাকা ঘোষণা করেছিল যার মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক প্রথমেই ১০০ কোটি, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ৫০০ কোটি ও পরে ডিজাস্টার রিলিফ ফান্ড থেকে ৩২০ কোটি টাকা ঘোষণা করা হয়েছিল। কেন্দ্র সরকার ছাড়াও দেশের রাজ্য সরকারগুলি নিজেদের মতো করে টাকার ঘোষণা করেছিল। তবে কেরলের এই দুর্যোগের দিনেও গুজব ও রাজনীতি কমেনি ভারতে। জানলে অবাক হবেন দেশের বড়ো সংবাদ মাধ্যমগুলি পর্যন্ত মিথ্যা গুজব রোটিয়েছিল। কিছুদিন আগেই সংবাদ মাধ্যমগুলি দাবি করেছিল UAE ভারতকে অনুদান দেওয়ার ঘোষণা করেছে কিন্তু পরে জানা যায় ওই দেশের সরকারি তরফে এই রকম কোনো ঘোষণা করা হয়নি। টিভি চ্যানেল ও সংবাদ মাধ্যমগুলি দাবি করেছিল যেহেতু কেরলের বহু মানুষ UAE তে কাজ করেন তাই ওই দেশের সরকার কেরলের বন্যায় ৭০০ কোটি টাকা দান করতো চাইছে।

দেশদ্রোহী শক্তিকে উপড়ে ফেলতে মোদী সরকারের এই মাস্টারপ্ল্যান জানলে আপনিও গর্বিত হবেন।

Image
দেশের জওহরলাল নেহেরু ইউনিভার্সিটি বিগত কয়েক বছরে ধরে কিভাবে কট্টরপন্থী বিচারধারা নিয়ে দেশের ছবি খারাপ করছিল তা আর কারোর কাছে লুকিয়ে নেই। দেশের জনগণ সেই ছবি দেখেছে যে কিভাবে নকশালী, জিহাদি ও ভারতবিরোধী মানসিকতার ছাত্রছাত্রী JNU বিশ্ববিদ্যালয় জনগণের ট্যাক্সের টাকায় পড়াশোনা করে। JNU তে ড্রাগস এর ধান্দা সাধারণ ব্যাপার ছিল কিন্তু এরপর JNU যা রূপ নিয়েছিল তা যেকোন দেশভক্তের বুকে আগুন জ্বালিয়ে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল। আসলে বিগত কয়েক বছরে JNU এর মধ্যে ভারত তেরে টুকরে হঙ্গে, আজাদী চাওয়া গ্যাং, জঙ্গি আফজল গুরুর সমর্থনে খোলাখুলি শ্লোগান, পাকিস্থান জিন্দাবাদ ও isis এর পোস্টার লাগানোর মতো দেশদ্রোহী কাজ লাগাতার মিডিয়ার মাধ্যমে দেশবাসীর চোখে আসতে শুরু করে। আপনাদের জানিয়ে দি এটা হটাৎ করেই শুরু হয়ে যায়নি। এই দেশদ্রোহী শক্তি বহু বছর ধরে দেশের ভেতরে লুকিয়ে নিজের এজেন্ডা চালিয়ে এসেছে। ড্রাগসের মতো নেশায় যুবসমাজকে মতিভ্রম করে তাদের মধ্যে দেশবিরোধী মানসিকতা ঢুকিয়ে দেওয়া- এটা খুব পুরানো, সহজ ও কার্যকরী পদ্ধতি। আর এই পদ্ধতিকে ব্যাবহার করেই বহু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে এই দেশবিরোধী মানসিকতা ঢুকিয়ে দে

অর্থিকদিক ও সামরিক দিক থেকে মজবুত হওয়ার সাথে এবার মহাকাশ ক্ষেত্রেও শ্রেষ্ঠতা প্রদর্শন করছে ভারতের বিজ্ঞানীরা।

একদিকে যখন নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্ব ভারত বিশ্বে সামরিক ও অর্থনৈতিক মহাশক্তি রূপে উঠতে শুরু করেছে তখন ভারতের ইসরোও বিশ্বের নিজের দাপট দেখাতে শুরু করেছে। এই বিষয়টি আমেরিকা এজেন্সি NASA স্বীকার করেছে। মোদীযুগে ভারত যেমন একের পর এক দেশকে পেছনে ফেলে ক্রমাগত এগোচ্ছে তেমনি ভারতে ISRO এর বিজ্ঞানীরাও মহাকাশে নিজেদের দক্ষতা পদর্শন করে বিশ্বকে অবাক করছে। এটা কোনো ছোট ব্যাপার নয়, এটা প্রত্যেক ভারতবাসীর জন্য গর্বের বিষয়। সম্প্রতি পাওয়া খবর অনুযায়ী NASA ও এখন ISRO এর সাহায্যে নিতে শুরু করেছে। আপনাদের জানিয়ে দি, নাসা আমেরিকার রিসার্চ সেন্টার হলেও সেখানের ৩৩% বিজ্ঞানী ভারতীয় শুধু এই নয় বর্তমানে আমেরিকার সবথেকে শিক্ষিত কমিউনিটি হলো ভারতীয় কমিউনিটি। এর কারণ একটাই ভারতের সেই দেশ যাদের মুনি ঋষিরা প্রাচীনকাল থেকেই সনাতন ধর্ম ও বিজ্ঞানকে এক করে এগিয়ে নিয়ে গেছিলো এবং বড়ো বড়ো আবিষ্কার করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছিল। আসলে কিছু বছর আগে ভারত যে চন্দ্রযান ছেড়েছিল তা মহাকাশে ভারতের ছবি উজ্জ্বল করে তুলেছে। চন্দ্রযান চাঁদে বরফ আছে এই তথ্য আগেই জানিয়েছিল এখন NASA চন্দ্রযানের দেওয়া এই তথ্যকে সত্য বলে স্বীকার করেছে। বিজ্ঞানীদে

যোগী আদিত্যনাথের এই পদক্ষেপে ক্রান্তিকারী পরিবর্তন দেখা গেল উত্তরপ্রদেশে।

Image
মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই একের পর এক বড়ো পদক্ষেপ নেন। অবৈধ জবাই খানার উপর তালা লাগান, অপরাধবিহীন উত্তরপ্রদেশ তৈরির জন্য ইউপি পুলিশের হাত খুলে দেন, রাষ্ট্রগীত না গাওয়া বা জাতীয় পতাকার অপমান করা ব্যাক্তিদের উপর সোজাসুজি দেশদ্রোহের মামলা দায়ের করান। এই সকল তো যোগীজি কড়াভাবে করেন কিন্ত আসল পরিবর্তন তো সেটাকে বলে যেটা মানুষের মনের মধ্যে নিজের থেকেই হয়। আর এটা তখনই সম্ভব যখন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ভোটব্যাঙ্ক বা তুষ্টিকরন করার ব্যাক্তি না হন এবং একই সাথে কোনোভাবে না হচকচিয়ে কঠোরভাবে সিধান্ত নিতে পারেন। এই বকরি ঈদে যোগী আদিত্যনাথের রাজ্য উত্তরপ্রদেশে এইরকমই কিছু ক্রান্তিকারী পরিবর্তন চোখে পড়েছে যার কল্পনাও আজ পর্যন্ত উত্তরপ্রদেশবাসী করেননি। অখিলেশ হোক বা মায়াবতী এদের আমলে রাজ্যে উগ্রবাদী ঘটনা ও দাঙ্গায় উত্তরপ্রদেশের খবরের পৃষ্ঠা সম্পুর্নভাবে পূর্ন হয়ে যেত। তবে এখন যোগী সরকারের আসার পর এর ব্যাপক পরিবর্তন চোখে পড়ছে। সম্প্রতি যোগী সরকার এমন পদক্ষেপ নিয়েছিল যা সকলকে বড়ো চমক দিয়েছিল। এইসময় বহু জায়গায় বকরি ঈদ পালনের তোড়জোড় চলছে। সাধারণত এই উৎসবে ছাগলের কুরবানী দেওয়া হয় কিন্তু এ

‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রকল্পের মাধ্যমে ৩ লক্ষ কোটি টাকা বাঁচিয়ে ও বিশ্বে ২য় স্থান দখল করে এই নতুন রেকর্ড গড়ল মোদী সরকার।

Image
কেন্দ্রের মোদী সরকার ভারতকে সর্বশ্রেষ্ঠ করার যে পন নিয়েছে তাতে জোরদারভাবে কাজ করে চলেছে। নোটবন্ধি থেকে GST এর মতো বড়ো পদক্ষেপ নিয়ে দেশকে অনেকটা দুর্নীতিমুক্ত করার সাথে সাথে মেক ইন ইন্ডিয়ার মতো পদক্ষেপ নিয়ে দেশের কর্মনিয়োগ ও দেশী প্রযুক্তিতে প্রয়োনজনীয় সামগ্রী তৈরি করার পদক্ষেপ নিয়েছে। সম্প্রতি ইন্ডিয়া সেলুলার এন্ড ইলেক্ট্রনিক এসসিয়াশন একটি চমকে দেওয়ার মতো রিপোর্ট বের করেছে।রিপোর্টে বলা হয়েছে ভারতে মোবাইল হ্যান্ড সেট বানানোর জন্য ইকো সিস্টেম তৈরি হওয়ার জন্য দেশের প্রায় ৩ লক্ষ কোটি টাকা বেঁচে গিয়েছে। এই রিপোর্ট বর্তমান মোদী সরকারের খুলে প্রশংসা করা হয়েছে। রিপোর্ট জানিয়েছে এত বড়ো একটা উপলব্ধির জন্য শ্রেয় কেন্দ্র সরকারের পলিসি মেক ইন ইন্ডিয়া। এই রিপোর্ট অনুযায়ী বিগত ৪ বছরে মোবাইলে হেডসেট বানাতে ও এসেম্বল করার কাজে অনেক দ্রুতগতি এসেছে। এর আগের ৩ বছর অবধি ভারত ৮০% মোবাইলে বাইরে থেকে আমদানি করতো বলে জানা গিয়েছে। মেক ইন ইন্ডিয়া লঞ্চ হওয়ার পর ভারতে মোবাইল উৎপন্ন করার কাজে অনেক গতি এসেছে। জানলে অবাক হবেন মেক ইন ইন্ডিয়া প্রকল্পের জন্য ভারত এখন মোবাইল তৈরিতে বিশ্বে চীনের পর স্থান অধিকার করেছে। অর্

এবার এই জেলায় তৃণমূল থেকে পদত্যাগ করে বিজেপিতে যোগ দিলেন ৫০০ জন সক্রিয় নেতা কর্মী ।

Image
বর্তমানে আমাদের দেশের রাজনীতিতে অন্যপার্টি ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়াটা হয়ে উঠেছ নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে প্রায় রোজকার ঘটনা হয়ে উঠেছে দলবদল। এখন সব দল ছেড়ে অন্য দলের নেতাকর্মীরা ঝুঁকে পড়ছেন বিজেপির দিকে। ধীরে ধীরে বিজেপির দিকে এই ভাবে ঝুঁকে পড়ার একমাত্র কারন হিসাবে উঠে আসছে বিজেপির দেশপ্রেম। যদিও এই ধরণের সমস্ত সংবাদ এড়িয়ে চলছে রাজ্যের সংবাদ মাধ্যমগুলি। বিজেপি যেভাবে দেশের জন্য কাজ করে চলেছে সেটা দেখেই এখন বিরোধীরা বিজেপির বিরোধীতা ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করছেন। বিশেষজ্ঞদের অনুসারে, বিজেপির নীতি ও নিষ্ঠা দলের জন্ম থেকে একই রকমের রয়েছে যার জন্য দলে দলে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার প্রবণতা বাড়ছে মানুষের মধ্যে। আর এই কারণেই আজ বিজেপি বিশ্বের সবথেকে বড় রাজনৈতিক সংগঠনে পরিণত হয়েছে বলে মত রাজনৈতিক বিচক্ষণদের। তাই দেশের সব প্রান্ত থেকেই মানুষ এখন বিজেপিতে চলে আসছে। পিছিয়ে নেই আমাদের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গও। অন্য সবাইকে টেক্কা দিয়ে আমাদের রাজ্যের সবথেকে বেশি মানুষ এখন যোগদান দিচ্ছেন বিজেপিতে। আমাদের রাজ্যের তৃণমূল কংগ্রেসে ফের একবার ভাঙন দেখা দিল। এবার আর গুটি কয়েকজন নয়। একেবারে ৫০০ জন তৃনমূলের