Posts

Showing posts with the label নরেন্দ্রমোদি

ভোট দেওয়ার আগে ভিড়ের মধ্যে নরেন্দ্র মোদিজি হটাৎ এমন কাজ করলেন দেখলে ...

Image
গুজরাত নির্বাচনে ৯৩ টি আসনে ভোটগ্রহণ গত কাল ছিল, গত কাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ও ভোট ছিল, তাই তিনি গুজরাট এ ভোট দিতে গিয়ে এক VIP কালচার বন্ধ করলেন । প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এক VIP ভোটার ছিলেন তার গরিমা না করে তিনি সাধারণ মানুসের মতো লাইনে দাড়িয়ে ভোট দিয়েছেন,এমন কালচার প্রধানমন্ত্রী প্রথম থাকেই ছিল তিনি ২০১৪ লোকসভা ভোটেও সাধারণ মানুষর মতো লাইনে দাড়িয়ে ভোট দিয়েছিলেন । গত কাল তিনি যখন গাড়ি থেকে নাবেন তখন সামনে তার বড় ভাই সোমবাহী মোদীকে দেখতে পেয়ে সুরক্ষা চৌকো ভেঙ্গে তিনি তার পা ধরে নমস্কার করেন এবং    আশীর্বাদ  করেন তার দাদা । source

ভোট দেওয়ার আগে ভিড়ের মধ্যে নরেন্দ্র মোদিজি হটাৎ এমন কাজ করলেন দেখলে ...

Image
গুজরাত নির্বাচনে ৯৩ টি আসনে ভোটগ্রহণ গত কাল ছিল, গত কাল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ও ভোট ছিল, তাই তিনি গুজরাট এ ভোট দিতে গিয়ে এক VIP কালচার বন্ধ করলেন । প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এক VIP ভোটার ছিলেন তার গরিমা না করে তিনি সাধারণ মানুসের মতো লাইনে দাড়িয়ে ভোট দিয়েছেন,এমন কালচার প্রধানমন্ত্রী প্রথম থাকেই ছিল তিনি ২০১৪ লোকসভা ভোটেও সাধারণ মানুষর মতো লাইনে দাড়িয়ে ভোট দিয়েছিলেন । গত কাল তিনি যখন গাড়ি থেকে নাবেন তখন সামনে তার বড় ভাই সোমবাহী মোদীকে দেখতে পেয়ে সুরক্ষা চৌকো ভেঙ্গে তিনি তার পা ধরে নমস্কার করেন এবং    আশীর্বাদ  করেন তার দাদা । source

আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ভারতীয় নৌসেনাকে এক নতুন গুপ্ত অস্ত্র দিলেন,দেখুন..

Image
আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ভারতীয় নৌসেনাকে এক নতুন প্রযুক্তির সাবমেরিন দিলেন,যা PM মোদী গত এক বছরের মধ্যে তৈরী করেছিলেন,আজ তার উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নিজেই, জাতির উদ্দেশে এই সাবমেরিনকে উৎসর্গ করে এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এটি হল ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র একটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ। এতে দেশের নৌসেনা আরও শাক্তিশালী হবে। ভারতীয় নৌসেনায় যাত্রা শুরু করল সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি সাবমেরিন আইএনএস কলবরি। বৃহস্পতিবার মুম্বইয়ের নৌবন্দরে এর সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।নৌসেনার এক শীর্ষকর্তা জানিয়েছেন, আইএনএস কলবরি হল নন-নিউক্লিয়ার সাবমেরিনগুলির মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী। ডিজেল-ইলেকট্রিক ইঞ্জিন হলেও এটি নিঃশব্দে জলের তলায় চলতে পারে। ১২.৩ মিটার উচ্চতার এই সাবমেরিনটি ৬৭.৫ মিটার দীর্ঘ।প্রজেক্ট ৭৫’-এর অঙ্গ হিসেবে ভারতীয় নৌসেনার জন্য এ রকম ছ’টি স্করপেন ক্লাস সাবমেরিন তৈরির বরাত পেয়েছে সংস্থাটি। আগামী ২০২০ সালের মধ্যে এ ধরনের আরও পাঁচটি সাবমেরিন যুক্ত হবে ভারতীয় নৌসেনা বাহিনীতে। 24 ghanta live news

আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ভারতীয় নৌসেনাকে এক নতুন গুপ্ত অস্ত্র দিলেন,দেখুন..

Image
আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ভারতীয় নৌসেনাকে এক নতুন প্রযুক্তির সাবমেরিন দিলেন,যা PM মোদী গত এক বছরের মধ্যে তৈরী করেছিলেন,আজ তার উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী নিজেই, জাতির উদ্দেশে এই সাবমেরিনকে উৎসর্গ করে এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এটি হল ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র একটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ। এতে দেশের নৌসেনা আরও শাক্তিশালী হবে। ভারতীয় নৌসেনায় যাত্রা শুরু করল সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি সাবমেরিন আইএনএস কলবরি। বৃহস্পতিবার মুম্বইয়ের নৌবন্দরে এর সূচনা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।নৌসেনার এক শীর্ষকর্তা জানিয়েছেন, আইএনএস কলবরি হল নন-নিউক্লিয়ার সাবমেরিনগুলির মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী। ডিজেল-ইলেকট্রিক ইঞ্জিন হলেও এটি নিঃশব্দে জলের তলায় চলতে পারে। ১২.৩ মিটার উচ্চতার এই সাবমেরিনটি ৬৭.৫ মিটার দীর্ঘ।প্রজেক্ট ৭৫’-এর অঙ্গ হিসেবে ভারতীয় নৌসেনার জন্য এ রকম ছ’টি স্করপেন ক্লাস সাবমেরিন তৈরির বরাত পেয়েছে সংস্থাটি। আগামী ২০২০ সালের মধ্যে এ ধরনের আরও পাঁচটি সাবমেরিন যুক্ত হবে ভারতীয় নৌসেনা বাহিনীতে। 24 ghanta live news

রামের অস্তিত্ব নিয়ে যারা প্রশ্ন তুলতেন তাদের মুখ পুড়লো।রাম সেতুর নিয়ে ভাইরাল নাসার ভিডিও।

Image
রামসেতু অর্থাৎ যে  সেতু দ্বারা রামায়ণকালে দক্ষিণ ভারত থেকে শ্রীলঙ্কাকে যুক্ত করা হয়েছিল।মহাকাব্য অনুসারে এই সেতু নির্মাণ করেছিলেন হনুমান এবং ভগবান রামের বিশাল সেনা সীতামাকে সমুদ্র পেরিয়ে উদ্ধার করে আনার জন্য। যদিও এই বিষয় নিয়ে তর্ক হয়েছে বহুবার ,কিছু বিশেষ রাজনৈতিক দল তাদের রাজনৈতিক ফায়দা উঠবার জন্য সরাসরি তো এমনও মন্তব্য করেছেন যে রাম সেতু কেন রামেরও কোনো অস্তিত্ব ছিল না।কিন্তু হিন্দুত্ববাদীরা বরাবরই মনে প্রাণে বিশ্বাস করেএসেছেন যে পৃথিবীর সবচেয়ে পুরানো ধর্ম তথা হিন্দু ধর্মে রামের ভগবান অস্তিত ছিল।যাইহোক রামভক্তরাই জয়ী হলেন আরো একবার প্রমান করে যে হিন্দু ধর্ম যতটাই পুরানো ততটাই বিজ্ঞানসম্মত ।আসলে NASA এর তরফে জানানো হয়েছে রাম সেতুর অস্তিত্ব কোনো মিথ্যা নয় এটা ধ্রুব সত্য।এই সম্পর্কিত একটা ভিডিও প্রকাশ করেছে তারা।নাসা এটাও নিশ্চিত করেছে যে রামসেতু হাতে তৈরীকরা এবং সেতুটি কোনো মহামানবের দ্বারা তৈরি ।সবচেয়ে আশ্চর্যকর বিষয় সেতু নির্মাণে ব্যাবহৃত ই ধরণের পাথর ওই এলাকায় পাওয়া যাই না এবং পাথর গুলির বয়স পাথরের নিচে থাকা বালির থেকে বেশি অর্থাৎ পাথর গুলির বয়স ৭০০০ বয়স যেখানে তার নিচে থাকা বা...

রামের অস্তিত্ব নিয়ে যারা প্রশ্ন তুলতেন তাদের মুখ পুড়লো।রাম সেতুর নিয়ে ভাইরাল নাসার ভিডিও।

Image
রামসেতু অর্থাৎ যে  সেতু দ্বারা রামায়ণকালে দক্ষিণ ভারত থেকে শ্রীলঙ্কাকে যুক্ত করা হয়েছিল।মহাকাব্য অনুসারে এই সেতু নির্মাণ করেছিলেন হনুমান এবং ভগবান রামের বিশাল সেনা সীতামাকে সমুদ্র পেরিয়ে উদ্ধার করে আনার জন্য। যদিও এই বিষয় নিয়ে তর্ক হয়েছে বহুবার ,কিছু বিশেষ রাজনৈতিক দল তাদের রাজনৈতিক ফায়দা উঠবার জন্য সরাসরি তো এমনও মন্তব্য করেছেন যে রাম সেতু কেন রামেরও কোনো অস্তিত্ব ছিল না।কিন্তু হিন্দুত্ববাদীরা বরাবরই মনে প্রাণে বিশ্বাস করেএসেছেন যে পৃথিবীর সবচেয়ে পুরানো ধর্ম তথা হিন্দু ধর্মে রামের ভগবান অস্তিত ছিল।যাইহোক রামভক্তরাই জয়ী হলেন আরো একবার প্রমান করে যে হিন্দু ধর্ম যতটাই পুরানো ততটাই বিজ্ঞানসম্মত ।আসলে NASA এর তরফে জানানো হয়েছে রাম সেতুর অস্তিত্ব কোনো মিথ্যা নয় এটা ধ্রুব সত্য।এই সম্পর্কিত একটা ভিডিও প্রকাশ করেছে তারা।নাসা এটাও নিশ্চিত করেছে যে রামসেতু হাতে তৈরীকরা এবং সেতুটি কোনো মহামানবের দ্বারা তৈরি ।সবচেয়ে আশ্চর্যকর বিষয় সেতু নির্মাণে ব্যাবহৃত ই ধরণের পাথর ওই এলাকায় পাওয়া যাই না এবং পাথর গুলির বয়স পাথরের নিচে থাকা বালির থেকে বেশি অর্থাৎ পাথর গুলির বয়স ৭০০০ বয়স যেখানে তার নিচে থাকা বা...

বিজেপি শাসিত এই রাজ্যে কালো টাকা উদ্ধারে বড় সাফল্য সরকারের..

Image
কালো টাকা এখুন ও যে পরিমানে বেরচ্ছে তার প্রমান পাওয়া গেল আবার গুজরাট থেকে,এখুন গুজরাট  বিধানসভা নির্বাচনের প্রথমপর্বের নির্বাচনের মধ্যেই গুজরাটের  ভারুচে উদ্ধার হয় প্রায় ৫০ কোটি টাকা। এই টাকা ভারুচের এক দফতর থেকে উদ্ধার হয়েছে বলে খবর। দেশে কালো টাকা উদ্ধারে এটি একটি বড় ঘটনা বলে দাবি বিশেষজ্ঞদের।                   আরও পড়ুন   ~  ফের দেশবাসীর জন্য সুখবর মোদী সরকারের নীতি, কি বলছে রাষ্ট্রসঙ্ঘ রিপোর্টে দেখুন.. এখুন সূত্র মারফৎ খবর পেয়ে ডিরেক্টরেট অব রেভনিউ ইন্টালিজেন্স ভারুচের ওই অফিস চত্বরে পৌঁছলে, সেখান থেকে বাতিল হওয়া ৫০০ টাকার নোট ও ১০০০ টাকার নোটের নতুন নোটের বেশ কয়েকটি বান্ডিল পাওয়া যায়।                  আরও পড়ুন   ~  দেখেনিন বিরাটের গোপন বিয়ের কিছু ফটো.. এই কাণ্ডের সাথে যেই জড়িয়ে থাকুক  তাঁর বিরদ্ধে স্পেসিফায়েড ব্য়াঙ্ক নোটস অ্যাক্ট ২০১৭ এর আওতায় ৫ ও ৭ ধারায় মামলা লাগু হবে। উল্লেখ্য, উদ্ধার হওয়া নোটির অঙ্ক ৪৮.৯১ কোটি টাকা। অভিযুক্তকে এই টাকার অঙ্কের পাঁচগুণ থেকে...

বিজেপি শাসিত এই রাজ্যে কালো টাকা উদ্ধারে বড় সাফল্য সরকারের..

Image
কালো টাকা এখুন ও যে পরিমানে বেরচ্ছে তার প্রমান পাওয়া গেল আবার গুজরাট থেকে,এখুন গুজরাট  বিধানসভা নির্বাচনের প্রথমপর্বের নির্বাচনের মধ্যেই গুজরাটের  ভারুচে উদ্ধার হয় প্রায় ৫০ কোটি টাকা। এই টাকা ভারুচের এক দফতর থেকে উদ্ধার হয়েছে বলে খবর। দেশে কালো টাকা উদ্ধারে এটি একটি বড় ঘটনা বলে দাবি বিশেষজ্ঞদের।                   আরও পড়ুন   ~  ফের দেশবাসীর জন্য সুখবর মোদী সরকারের নীতি, কি বলছে রাষ্ট্রসঙ্ঘ রিপোর্টে দেখুন.. এখুন সূত্র মারফৎ খবর পেয়ে ডিরেক্টরেট অব রেভনিউ ইন্টালিজেন্স ভারুচের ওই অফিস চত্বরে পৌঁছলে, সেখান থেকে বাতিল হওয়া ৫০০ টাকার নোট ও ১০০০ টাকার নোটের নতুন নোটের বেশ কয়েকটি বান্ডিল পাওয়া যায়।                  আরও পড়ুন   ~  দেখেনিন বিরাটের গোপন বিয়ের কিছু ফটো.. এই কাণ্ডের সাথে যেই জড়িয়ে থাকুক  তাঁর বিরদ্ধে স্পেসিফায়েড ব্য়াঙ্ক নোটস অ্যাক্ট ২০১৭ এর আওতায় ৫ ও ৭ ধারায় মামলা লাগু হবে। উল্লেখ্য, উদ্ধার হওয়া নোটির অঙ্ক ৪৮.৯১ কোটি টাকা। অভিযুক্তকে এই টাকার অঙ্কের পাঁচগুণ থেকে...

ফের দেশবাসীর জন্য সুখবর মোদী সরকারের নীতি, কি বলছে রাষ্ট্রসঙ্ঘ রিপোর্টে দেখুন..

Image
নরেন্দ্র মোদী সরকারকে রাষ্ট্র্রসঙ্ঘ গুজরাটের দ্বিতীয় দফা ভোটের আগেই দিল একটি সুখবর। রাষ্ট্রসঙ্ঘের অনুমান আগামী বছর রাজস্ব ঘাটতি ৩.২ শতাংশে সীমিত থাকবে। রাষ্ট্রসঙ্ঘের হিসেব অনুযায়ী, ২০১৮-এ আর্থিক বৃদ্ধির হার হবে ৭.২ শতাংশ এবং ২০১৯-এ বৃদ্ধি হবে ৭.৪ শতাংশ। মোদী বিরোধীরা নোটবাতিল ও জিএসটিকে হাতিয়ার বানিয়ে গুজরাট ভোটের প্রচারে নেমেছিল।         আরও পড়ুন   ~  শেসে ভগবানের দরজা মনমোহনকে, কেন পড়ুন.. কিন্তু সে গুড়ে বলি। রাষ্ট্রসঙ্ঘের ঘোষণা, ভারতের অর্থনীতিতে এই দুই সংস্কার ইতিমধ্যেই প্রভাব ফেলেছে। সারাবিশ্বের আর্থিক ব্যবস্থা নিয়ে রাষ্ট্রসঙ্ঘ যে রিপোর্ট তৈরি করেছে, তাতে ধরা পড়েছে ভারতের আর্থিক ব্যবস্থার যে পরিকাঠামোগত সংস্কার মোদী করেছে, তাতে বিনিয়োগ তো বেড়েছেই, আবার সাধারণ মানুষ মুক্তহস্তে নিজের জন্য মুক্তহস্তে খরচও করতে পারছে।     আরো পড়ুন ~    দেখেনিন বিরাটের গোপন বিয়ের কিছু ফটো..

ফের দেশবাসীর জন্য সুখবর মোদী সরকারের নীতি, কি বলছে রাষ্ট্রসঙ্ঘ রিপোর্টে দেখুন..

Image
নরেন্দ্র মোদী সরকারকে রাষ্ট্র্রসঙ্ঘ গুজরাটের দ্বিতীয় দফা ভোটের আগেই দিল একটি সুখবর। রাষ্ট্রসঙ্ঘের অনুমান আগামী বছর রাজস্ব ঘাটতি ৩.২ শতাংশে সীমিত থাকবে। রাষ্ট্রসঙ্ঘের হিসেব অনুযায়ী, ২০১৮-এ আর্থিক বৃদ্ধির হার হবে ৭.২ শতাংশ এবং ২০১৯-এ বৃদ্ধি হবে ৭.৪ শতাংশ। মোদী বিরোধীরা নোটবাতিল ও জিএসটিকে হাতিয়ার বানিয়ে গুজরাট ভোটের প্রচারে নেমেছিল।         আরও পড়ুন   ~  শেসে ভগবানের দরজা মনমোহনকে, কেন পড়ুন.. কিন্তু সে গুড়ে বলি। রাষ্ট্রসঙ্ঘের ঘোষণা, ভারতের অর্থনীতিতে এই দুই সংস্কার ইতিমধ্যেই প্রভাব ফেলেছে। সারাবিশ্বের আর্থিক ব্যবস্থা নিয়ে রাষ্ট্রসঙ্ঘ যে রিপোর্ট তৈরি করেছে, তাতে ধরা পড়েছে ভারতের আর্থিক ব্যবস্থার যে পরিকাঠামোগত সংস্কার মোদী করেছে, তাতে বিনিয়োগ তো বেড়েছেই, আবার সাধারণ মানুষ মুক্তহস্তে নিজের জন্য মুক্তহস্তে খরচও করতে পারছে।     আরো পড়ুন ~    দেখেনিন বিরাটের গোপন বিয়ের কিছু ফটো..

আজ PM মোদীর এক নতুন চমক জেনেনিন..

Image
আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সাবম্মতি নদীর তীরে আসবেন এবং এক নতুন সুবিধা দেশ বাসী সাথে সাথে গুজরাট কেও দেবেন, তিনি একটি সমুদ্রপৃষ্ঠে চলা উড়োজাহাজ উদ্বোদন করবেন যেটা জল ও আকাশ দুই পথেই চলতে পারবে,এই উড়োজাহাজ তিনি সাবম্মতি নদীতে চালাবেন,এর আগে এমন দেশে কখনো হয়নি এই প্রথম এমন করতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী,তিনি মনে করেন এর ফলে গুজরাটে টুরিস্ট আরো উন্নতি হবে,এমনিতেও গুজরাট টুরিস্ট সারা দেশ এর মধ্যে সব থেকে বিখ্যাত, আজ তিনি এই উড়োজাহাজ উদ্বোধন করে উত্তর গুজরাটের শ্রদ্ধাঞ্জিত অম্বাজি মন্দিরের দিকে রহনা দেবেন, মোদী আজ বৃহস্পতিবার নির্বাচন মঞ্চে অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে মেহসানায় এক সমাবেশে ভাষণ দিয়ে মোদী গুজরাটের বিধানসভা নির্বাচনের জন্য তার মাসব্যাপী উচ্চ-ডেসিবেল প্রচারণা শেষ করেছেন। রাহুল গান্ধী ও কংগ্রেস উভয়েরই প্রধানমন্ত্রী রাহুল গান্ধীকে ট্র্যাফিক পরিস্থিতির উদ্ধৃতি দিয়ে গুজরাট নির্বাচনে রোড সো রাখার অনুমতি না পায়নি।

আজ PM মোদীর এক নতুন চমক জেনেনিন..

Image
আজ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সাবম্মতি নদীর তীরে আসবেন এবং এক নতুন সুবিধা দেশ বাসী সাথে সাথে গুজরাট কেও দেবেন, তিনি একটি সমুদ্রপৃষ্ঠে চলা উড়োজাহাজ উদ্বোদন করবেন যেটা জল ও আকাশ দুই পথেই চলতে পারবে,এই উড়োজাহাজ তিনি সাবম্মতি নদীতে চালাবেন,এর আগে এমন দেশে কখনো হয়নি এই প্রথম এমন করতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী,তিনি মনে করেন এর ফলে গুজরাটে টুরিস্ট আরো উন্নতি হবে,এমনিতেও গুজরাট টুরিস্ট সারা দেশ এর মধ্যে সব থেকে বিখ্যাত, আজ তিনি এই উড়োজাহাজ উদ্বোধন করে উত্তর গুজরাটের শ্রদ্ধাঞ্জিত অম্বাজি মন্দিরের দিকে রহনা দেবেন, মোদী আজ বৃহস্পতিবার নির্বাচন মঞ্চে অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে মেহসানায় এক সমাবেশে ভাষণ দিয়ে মোদী গুজরাটের বিধানসভা নির্বাচনের জন্য তার মাসব্যাপী উচ্চ-ডেসিবেল প্রচারণা শেষ করেছেন। রাহুল গান্ধী ও কংগ্রেস উভয়েরই প্রধানমন্ত্রী রাহুল গান্ধীকে ট্র্যাফিক পরিস্থিতির উদ্ধৃতি দিয়ে গুজরাট নির্বাচনে রোড সো রাখার অনুমতি না পায়নি।

মোদীজী হটাৎ টুইট করে যুবরাজ রাহুলকে দিলেন ছোট্ট ধামাকা !!

Image
রাহুল যতই মোদিকে অপমান করছে মোদী ততই রাহুল এর দীর্ঘ জীবনের জন্য মঙ্গল কামনা করছেন, আজ এর প্রমান দিলেন প্রধানমন্ত্রী নিজেই, ১৯ বছর ধরে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সনিয়াই দলের সভাপতি হিসেবে কাজ চালাচ্ছিলেন। কোনও প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই সর্বসম্মতভাবে সর্বভারতীয় কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচিত হলেন রাহুল গান্ধী। তাঁকে কেউ চ্যালেঞ্জ করেননি। কোনও চ্যালেঞ্জ ছাড়াই দলের সর্বোচ্চ পদে আসীন হলেন তিনি।  কিন্তু, গুজরাত ভোটের আগে রাহুলের রাজনৈতিক ওজন আরও বাড়াতে চেয়েছিল কংগ্রেস।এই নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী রাহুল গান্ধীকে টুইট করে সুবেচ্ছা যানান,তিনি টুইটে লেখেন কংগ্রেস এর নতুন যুব সভাপতিকে সাগত,তার দীর্ঘ জীবনের পার্থনা করেন এবং তার সাথে তিটি সুবেচ্ছা ও ভালবাসা দেন, দেখুন সেই টুইট, দলের সভাপতি পদে রাহুলের অভিষেকের পথ চওড়া করতে গত মাসেই ওয়ার্কিং কমিটির বিশেষ বৈঠক ডেকেছিলেন সনিয়া গাঁধী। সভাপতি পদের নির্বাচনের জন্য গত ১ ডিসেম্বর বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ছিল ৪ ডিসেম্বর। কিন্তু, রাহুল ছাড়া আর কেউ মনোনয়নপত্র জমা দেননি। প্রার্থীপদ প্রত্যাহারের শেষ দিন ছিল আজ। পূর্ব ঘোষণা ছিল, প্রার্...

মোদীজী হটাৎ টুইট করে যুবরাজ রাহুলকে দিলেন ছোট্ট ধামাকা !!

Image
রাহুল যতই মোদিকে অপমান করছে মোদী ততই রাহুল এর দীর্ঘ জীবনের জন্য মঙ্গল কামনা করছেন, আজ এর প্রমান দিলেন প্রধানমন্ত্রী নিজেই, ১৯ বছর ধরে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সনিয়াই দলের সভাপতি হিসেবে কাজ চালাচ্ছিলেন। কোনও প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই সর্বসম্মতভাবে সর্বভারতীয় কংগ্রেস সভাপতি নির্বাচিত হলেন রাহুল গান্ধী। তাঁকে কেউ চ্যালেঞ্জ করেননি। কোনও চ্যালেঞ্জ ছাড়াই দলের সর্বোচ্চ পদে আসীন হলেন তিনি।  কিন্তু, গুজরাত ভোটের আগে রাহুলের রাজনৈতিক ওজন আরও বাড়াতে চেয়েছিল কংগ্রেস।এই নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী রাহুল গান্ধীকে টুইট করে সুবেচ্ছা যানান,তিনি টুইটে লেখেন কংগ্রেস এর নতুন যুব সভাপতিকে সাগত,তার দীর্ঘ জীবনের পার্থনা করেন এবং তার সাথে তিটি সুবেচ্ছা ও ভালবাসা দেন, দেখুন সেই টুইট, দলের সভাপতি পদে রাহুলের অভিষেকের পথ চওড়া করতে গত মাসেই ওয়ার্কিং কমিটির বিশেষ বৈঠক ডেকেছিলেন সনিয়া গাঁধী। সভাপতি পদের নির্বাচনের জন্য গত ১ ডিসেম্বর বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ছিল ৪ ডিসেম্বর। কিন্তু, রাহুল ছাড়া আর কেউ মনোনয়নপত্র জমা দেননি। প্রার্থীপদ প্রত্যাহারের শেষ দিন ছিল আজ। পূর্ব ঘোষণা ছিল, প্রার্...

Big Breaking - এদিকে ভারতীয় সেনারা গুলি খাচ্ছে , ওদিকে কংগ্রেস নেতারা পাকিস্তানিদের সাথে...

Image
গুজরাটে বিজেপিকে হারাতে পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে কনগ্রেস গোপন সূত্রে খবর জানিয়ে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী,  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এদিন প্রস্ন তোলেন, এই প্রসঙ্গ ওঠার মূল কারণ  হলো কনগ্রেস নেতা মনিশংকর,তিনি এক গোপন মিটিং করেন যেখানে পূর্ব প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এবং এক পাকিস্তান নেতা, এমন কি দরকার পড়ল যার জন্য পাক হাই কমিসন কে নিয়ে কনগ্রেসকে মিটিং করতে হলো,বর্তমান সরকার কে না জানিয়ে এক গোপন মিটিং এর মানে কি, ভারতীয় সেনারা রোজ দেশ এর  জন্য জীবন দিচ্ছে, এর এ দিকে কংগ্রেস নিজের আখেল গোছানোর জন্য নিজের দেশকে পাকিস্তান এর মতো এক অতঙ্গবাদী দেশের সাহায্য নিচ্ছে এই গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে, রাজনীতির সুখ নিতে কি এবার ভারত বিরোধী দেশের সাহায্য নিতে হবে? এমন প্রশ্ন তুললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন মোদী, তার পর থেকেই রাজনৈতিক মহল এই নিয়ে খুব গরম, বিজেপি মনে করছে গুজরাট ভোটে জেতার জন্যই এমন কান্ড করছে কনগ্রেস, ধীরে ধীরে দেশ থেকে যে হারে কনগ্রেস নিজের ক্ষমতা হারছে তার জন্যই কি এমন কান্ড,এক দিকে ভারতীয় সেনারা দেশ এর জন্য মরছেন, আর একদিকে দেশে থেকে দেশের নুন খেয়ে দেশের বির...

Big Breaking - এদিকে ভারতীয় সেনারা গুলি খাচ্ছে , ওদিকে কংগ্রেস নেতারা পাকিস্তানিদের সাথে...

Image
গুজরাটে বিজেপিকে হারাতে পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে কনগ্রেস গোপন সূত্রে খবর জানিয়ে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী,  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এদিন প্রস্ন তোলেন, এই প্রসঙ্গ ওঠার মূল কারণ  হলো কনগ্রেস নেতা মনিশংকর,তিনি এক গোপন মিটিং করেন যেখানে পূর্ব প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এবং এক পাকিস্তান নেতা, এমন কি দরকার পড়ল যার জন্য পাক হাই কমিসন কে নিয়ে কনগ্রেসকে মিটিং করতে হলো,বর্তমান সরকার কে না জানিয়ে এক গোপন মিটিং এর মানে কি, ভারতীয় সেনারা রোজ দেশ এর  জন্য জীবন দিচ্ছে, এর এ দিকে কংগ্রেস নিজের আখেল গোছানোর জন্য নিজের দেশকে পাকিস্তান এর মতো এক অতঙ্গবাদী দেশের সাহায্য নিচ্ছে এই গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে, রাজনীতির সুখ নিতে কি এবার ভারত বিরোধী দেশের সাহায্য নিতে হবে? এমন প্রশ্ন তুললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন মোদী, তার পর থেকেই রাজনৈতিক মহল এই নিয়ে খুব গরম, বিজেপি মনে করছে গুজরাট ভোটে জেতার জন্যই এমন কান্ড করছে কনগ্রেস, ধীরে ধীরে দেশ থেকে যে হারে কনগ্রেস নিজের ক্ষমতা হারছে তার জন্যই কি এমন কান্ড,এক দিকে ভারতীয় সেনারা দেশ এর জন্য মরছেন, আর একদিকে দেশে থেকে দেশের নুন খেয়ে দেশের বির...

কি যুগ এলো - এবার মোদিকে ভোটে হারানোর জন্য বিরোধীদের হয়ে বলছে পাকিস্তান !

Image
পাকিস্তানের হস্তক্ষেপের কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী হাতিয়ার করেছিলেন কংগ্রেস নেতা মণিশঙ্কর আইয়ারের বাড়িতে গোপন বৈঠক প্রসঙ্গ। গুজরাটে বিজেপিকে হারাতে পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে কনগ্রেস গোপন সূত্রে খবর জানিয়ে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী,  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এদিন প্রস্ন তোলেন, এই প্রসঙ্গ ওঠার মূল কারণ , হলো কনগ্রেস নেতা মনিশংকর,তিনি এক গোপন মিটিং করেন যেখানে পূর্ব প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এবং এক পাকিস্তান নেতা, এমন কি দরকার পড়ল যার জন্য পাক হাই কমিসন কে নিয়ে কনগ্রেসকে মিটিং করতে হলো,বর্তমান সরকার কে না জানিয়ে এক গোপন মিটিং এর মানে কি ? রাজনৈতিক মহল এই নিয়ে খুব গরম, বিজেপি মনে করছে গুজরাট ভোটে জেতার জন্যই এমন কান্ড করছে কনগ্রেস, ধীরে ধীরে দেশ থেকে যে হারে কনগ্রেস নিজের ক্ষমতা হারছে তার জন্যই কি এমন কান্ড,এক দিকে ভারতীয় সেনারা দেশ এর জন্য মরছেন, আর একদিকে দেশে থেকে দেশের নুন খেয়ে দেশের বিরুদ্ধে মিটিং করছে এমন করা প্রতিক্রিয়া দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী

কি যুগ এলো - এবার মোদিকে ভোটে হারানোর জন্য বিরোধীদের হয়ে বলছে পাকিস্তান !

Image
পাকিস্তানের হস্তক্ষেপের কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী হাতিয়ার করেছিলেন কংগ্রেস নেতা মণিশঙ্কর আইয়ারের বাড়িতে গোপন বৈঠক প্রসঙ্গ। গুজরাটে বিজেপিকে হারাতে পাকিস্তানের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে কনগ্রেস গোপন সূত্রে খবর জানিয়ে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী,  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এদিন প্রস্ন তোলেন, এই প্রসঙ্গ ওঠার মূল কারণ , হলো কনগ্রেস নেতা মনিশংকর,তিনি এক গোপন মিটিং করেন যেখানে পূর্ব প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এবং এক পাকিস্তান নেতা, এমন কি দরকার পড়ল যার জন্য পাক হাই কমিসন কে নিয়ে কনগ্রেসকে মিটিং করতে হলো,বর্তমান সরকার কে না জানিয়ে এক গোপন মিটিং এর মানে কি ? রাজনৈতিক মহল এই নিয়ে খুব গরম, বিজেপি মনে করছে গুজরাট ভোটে জেতার জন্যই এমন কান্ড করছে কনগ্রেস, ধীরে ধীরে দেশ থেকে যে হারে কনগ্রেস নিজের ক্ষমতা হারছে তার জন্যই কি এমন কান্ড,এক দিকে ভারতীয় সেনারা দেশ এর জন্য মরছেন, আর একদিকে দেশে থেকে দেশের নুন খেয়ে দেশের বিরুদ্ধে মিটিং করছে এমন করা প্রতিক্রিয়া দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী

মন্দির না মসজিদ কী চায় অযোধ্যার বাসিন্দারা ?

Image
অযোধ্যা শহরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া সরযূ নদীর নতুন ঘাটে যখন গিয়েছিলাম, তখন বেলা প্রায় দুটো বাজে। বেশ রোদ রয়েছে। শীতের আমেজের মধ্যে হাল্কা রোদে ঘোরাঘুরি করছিল কয়েকজন অল্পবয়সী ছেলে-মেয়ে। তাদের দেখেই কথাটা মাথায় এসেছিল, এই যে ৬ ডিসেম্বর হলেই অযোধ্যায় প্রচুর মিডিয়া কর্মী ভিড় করে জমা হন - কীভাবে দেখে এই কিশোর - তরুণরা?শুধুমাত্র খবরের কাগজ বা টেলিভিশন চ্যানেলেই এ নিয়ে বিতর্ক দেখতে পাই," বলছিল সুধাংশু মিশ্র। মন্দির-মসজিদ নিয়ে যে আইনি লড়াই, সে বিষয়েও সুধাংশু খুব একটা কিছু জানে না। শুধু জানে যে বছর পচিশের আগে করসেবকরা বাবরি মসজিদ ভেঙ্গে দিয়েছিল।  সে অবশ্য এটা বোঝে যে বাইরের কিছু নেতাই এই সমস্যার সমাধান চান না।দেবেশ নামের আরেক ছাত্র বলছিল যে অযোধ্যার বাসিন্দা হয়েও সে কখনও রাম জন্মভূমি পরিসরে যায় নি।  হাতে গোটাকয়েক খাতা নিয়ে কলেজ থেকে ফিরছিল সুধাংশু রঞ্জন মিশ্র। একটু হেসেই সে বলছিল, "আমার তো খেয়ালই ছিল না ৬ ডিসেম্বর তারিখটা।" সুধাংশু বি এস সি প্রথম বর্ষে পড়াশোনা করে। ও অযোধ্যার সেই প্রজন্মের কিশোর, যাদের জন্ম হয়েছে ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ধ্বংস হয়ে যাওয়ার পরে।...

মন্দির না মসজিদ কী চায় অযোধ্যার বাসিন্দারা ?

Image
অযোধ্যা শহরের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া সরযূ নদীর নতুন ঘাটে যখন গিয়েছিলাম, তখন বেলা প্রায় দুটো বাজে। বেশ রোদ রয়েছে। শীতের আমেজের মধ্যে হাল্কা রোদে ঘোরাঘুরি করছিল কয়েকজন অল্পবয়সী ছেলে-মেয়ে। তাদের দেখেই কথাটা মাথায় এসেছিল, এই যে ৬ ডিসেম্বর হলেই অযোধ্যায় প্রচুর মিডিয়া কর্মী ভিড় করে জমা হন - কীভাবে দেখে এই কিশোর - তরুণরা?শুধুমাত্র খবরের কাগজ বা টেলিভিশন চ্যানেলেই এ নিয়ে বিতর্ক দেখতে পাই," বলছিল সুধাংশু মিশ্র। মন্দির-মসজিদ নিয়ে যে আইনি লড়াই, সে বিষয়েও সুধাংশু খুব একটা কিছু জানে না। শুধু জানে যে বছর পচিশের আগে করসেবকরা বাবরি মসজিদ ভেঙ্গে দিয়েছিল।  সে অবশ্য এটা বোঝে যে বাইরের কিছু নেতাই এই সমস্যার সমাধান চান না।দেবেশ নামের আরেক ছাত্র বলছিল যে অযোধ্যার বাসিন্দা হয়েও সে কখনও রাম জন্মভূমি পরিসরে যায় নি।  হাতে গোটাকয়েক খাতা নিয়ে কলেজ থেকে ফিরছিল সুধাংশু রঞ্জন মিশ্র। একটু হেসেই সে বলছিল, "আমার তো খেয়ালই ছিল না ৬ ডিসেম্বর তারিখটা।" সুধাংশু বি এস সি প্রথম বর্ষে পড়াশোনা করে। ও অযোধ্যার সেই প্রজন্মের কিশোর, যাদের জন্ম হয়েছে ১৯৯২ সালে বাবরি মসজিদ ধ্বংস হয়ে যাওয়ার পরে।...